মোঃ আব্দুল হান্নানন,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ১১ সদস্য বিশিষ্ট গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠন করেছেন।
বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গেছে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ রবিবার এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন ।গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সদস্য হয়েছেন টেলিভিশন মালিক সমিতির প্রতিনিধি, জাতীয় সাবেক এক বারের ট্রজারার,দুই বারের সাধারণ সম্পাদক সাবেক প্রধান মন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার লিয়েনে নিযুক্ত বাংলাদেশের প্রেস সচিব,দৈনিক আমার দেশের নির্বাহী সম্পাদক ও বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য। বরেন্য সাংবাদিক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার সদর ইউনিয়নের নাছিরপুর গ্রামের সাহেব বাড়ির কৃতি সন্তান।
জানা গেছে প্রবীন সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে সরকার কতৃর্ক ঘোষিত গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. গীতিআরা নাসরীন, দ্য ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক শামসুল হক জাহিদ, নিউজ পেপারস ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (নোয়াব) সচিব আখতার হোসেন খান, যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্রডকাস্ট জার্নালিজম সেন্টারের ট্রাস্টি ফাহিম আহমেদ, সাংবাদিক ও মিডিয়া সাপোর্ট নেটওয়ার্কের আহ্বায়ক জিমি আমির,সৈয়দ আব্দাল আহমেদ, ডেইলি স্টারের বগুড়া প্রতিনিধি মোস্তফা সবুজ, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের উপ-সম্পাদক টিটু দত্ত গুপ্ত এবং শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
কমিশন শিগগিরই তাদের কাজ শুরু করবে এবং সংশ্লিষ্ট সব সকলের মতামত নেওয়ার পর ৯০ দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রতিবেদন জমা দেবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।কমিশনের প্রধান ও সদস্যরা সরকার কর্তৃক নির্ধারিত পদমর্যাদা বেতন ভাতা ও সুবিধাদি ভোগ করবেন।