আশিকা জান্নাত
ক্যাম্পাস রিপোর্টার
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দিকে হাত বাড়ালে সর্বনিম্ন গুনতে হবে ৭০টাকা।
অবাক হওয়ার কিছু নেই।
যে আলু সাধারণ মানুষের শর্করার ৮০ভাগ চাহিদা মেটাতো সেটিই এখন কেজি ৭০দরে বিভিন্ন এলাকার বাজারগুলোতে বিক্রি হচ্ছে। তেলের লিটার ২০০, টমেটো কেজি ১৬০, গাজরের কেজি ১৮০, এমনকি একটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৮০টাকা দরে। মৌসুমী সবজির মধ্যে মাঝারি আকারের ফুলকপি এক পিছ বিক্রয় হচ্ছে ৫০/৬০টাকায়।
আরও পড়ুনঃ ফারুক চেয়ারম্যানকে অপসারনের কারনেইউপি সদস্য ও সাধারণ জনগনের মিষ্টি বিতরণ
মাছ, মাংসের কেজি হিসাব করলে এসবের তুলনায় গুনতে হবে ৪/৫গুন বেশি অর্থ। তাই সেসব এখন বিলাসী খাবার সাধারণ জনগনের কাছে৷ মধ্যবিত্তের এই দেশে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির ফলে মানুষের আয় কমেছে, বেড়েছে ব্যয়। জীবনমান তলানিতে রেখে মানুষের চোখে ভর করেছে রাজ্যের স্বপ্ন৷ দেশের সংস্কার নাকি ডাল ভাতে বেচে থাকা, কোনটি এখন সর্বসাধারণের জন্য সবচাইতে বড় চ্যালেঞ্জ সময়ের কাছে প্রশ্ন থেকেই যায়। তবে উত্তরের আশা করা যায় না। জুলাই বিপ্লবের পর দ্রব্যমূল্যের দাম কমার বদলে বেড়ে চলার এই ধারাবাহিকতা মানুষের মনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে বলে জানায় গবেষকেরা।