কালচক্র নিউজ
ধীরে ধীরে সুপার ফুড হিসেবে মান্যতা পাওয়া এই সবজিটি স্যালাডের প্লেটে খুবই জনপ্রিয়। স্যালাড ছাড়াও এই সবজি তরকারি, আচার বা জুস করেও খাওয়া যায়। সবজিটি হল বিট যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে রয়েছে অত্যন্ত কম পরিমাণে ক্যালোরি এবং ৮৮% জলীয় উপাদান। তবে এলার্জি থাকলে এই সবজিটি না খাওয়াই উচিত। অন্যদিকে আবার পটাসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি সিক্সের ভান্ডার। আসুন জেনে নেওয়া যাক বিটের উপকারিতা। কিন্তু বিটে অ্যালার্জি থাকলে সেক্ষাত্রে না খাওয়াই উচিৎ।
১. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
উচ্চ রক্তচাপে ভুগলে প্রতিদিন ২ গ্লাস বিটের রস খাওয়া উচিৎ। এতে উপস্থিত নাইট্রেট শরীরে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। নিম্ন রক্তচাপের ক্ষেত্রে বিট ক্ষতিকারক হতে পারে।
২. হজমশক্তি বাড়ায়
বিটে উপস্থিত ফাইবার পেট ভাল রাখে। এছাড়াও বিট কোষ্ঠকাঠিন্য সারায়।
৩. ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
বিট খেলে নির্দিষ্ট কয়েক ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায় বলেই বর্তমানে দাবি করা হচ্ছে। যদিও এখনও তা পরীক্ষা অবধি সীমাবদ্ধ।
৪. হাড় মজবুত করে
ক্যালসিয়াম বিষয়ক সমস্যা দূরীকরণে বিট অত্যন্ত উপকারী। যেকোন ক্যালশিয়াম ঘটিত সমস্যা দূরীকরণে এই সবজি ভীষণ কাজে দেয়
৫. দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে
চোখে ছানির মতো রোগ প্রতিহত করতেও এই সবজির জুড়ি মেলা ভার। বিটের মধ্যে ভিটামিন এ ও ক্যারোটিন থাকে যা চোখের রেটিনার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৬. মন ভালো রাখে
বিটে বিটেইন ও ট্রিপটোফোন নামক উপাদান মন ভালো রাখতে সাহায্য করে। বিটের রস খেলে ডিপ্রেশনের ঝুঁকি কমে